Wednesday, June 20, 2018

The way to make girls hip slim, beautiful and sexy - মেয়েদের নিতম্ব স্লিম, সুন্দর ও সেক্সি করার উপায়

10:52 AM 0

মেয়েদের নিতম্ব স্লিম, সুন্দর ও সেক্সি করার উপায়



আমাদের দেহের ওজন যখন বৃদ্ধি পায় তখন স্বাভাবিক ভাবে আমাদের নিতম্বও ভারী হয়ে যায়। আর ভারী হয়ে গেলেই দেখা দেয় যত ঝামেলা। যে কোন জামা পরেন না কেন আপনি কোন ভাবেই দেখতে ভাল লাগেনা। ভারী নিতম্বে আমাদের দেহের সৌন্দর্য তো হারায়ই সাথে সাথে কোন জামা কাপড় পরেও সুন্দর লাগে না। জেনে রাখুন কীভাবে সুন্দর করবেন এই ভারী নিতম্ব।

বিভিন্ন উপায়ে নিতম্ব বড়, সুন্দর ও সেক্সি করা যায়। দেখে নেওয়া যাক সবচেয়ে কার্যকরী উপায়গুলো।

১. প্রাকৃতিক উপায়
প্রাকৃতিক উপায়ে নিতম্ব বড় করা সবচেয়ে নিরাপদ। এলোভেরা বেটে জেল তৈরি করতে হবে। এবার এলোভেরা জএল সমানিভাবে চারদিকে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ম্যাসাজ করতে হবে। ৮-১০ মিনিট সপ্তাহে তিন বা চারদিন করলে ভাল ফলাফল পাওয়া যায়। ম্যাসাজ করার পর হালকা উষ্ণ পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। সাথে মধু ব্যভার করতে পারেন। অলিভ অয়এল দিয়ে ম্যাসাজ করলেও ভাল ফলাফল পাওয়া যায়। হাতে অলিভ অয়েল নিয়ে দু হাতে ঘষলে তাও উতপন্ন হবে, এবার দুহাত দিয়ে দু নিতম্বে সমান ভাবে ম্যাসাজ করতে হবে ৬-৭ মিনিট। সপ্তাহে চারদিন দেড় দু মাস নিয়মিত করলে ভাল ফলাফল পাওয়া যায়।

২. ক্রিম জেল এর ব্যবহার
সাধারণত নিতম্ব বড়, টাইট, সুগঠিত, আকর্ষণীয় করতে বাজারে বিভিন্ন ধরনের ক্রিম পাওয়া যায়। তবে সবধরনের ক্রিম ব্যাবহার নিরাপদ ও কার্যকরী নয়। আপনাকে ক্রিম নির্বাচনের আগে খেয়াল রাখতে হবে ক্রিম বা জেল যেন অবশ্যই প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরি হয়। অনেক ক্রিমে মারকারির মত ক্ষতিকর উওয়াদান ব্যবহার করা হয় যা কিনা মারাত্নক ক্ষতি করে।

৩. হিপ আপ পাম্পের ব্যবহার
হিপ এনলার্জার পাম্প ব্যবহারে হিপ সাইজ বাড়ানো যায়, যা প্রায় পার্শপ্রতিক্রিয়া মুক্ত। হিপ পাম্প দুধরনের পাওয়া যায়। সাধারন পাম্প গুলোতে দুটো কাপ লাগানো থাকে, অনেকটা ব্রা এর মুত নিতম্বে লাগাতে হয়। এর পর টিউব চেপে চেপে পামু করা করা হয়। আর ব্যাটারি চালিত ডিজিটাল পাম্পিং এর ক্ষেত্রে নিজের হাত দিয়ে পাম্প করার প্রয়োজন হয়না, এতে শুধু দুটো কাপ থাকে, ব্রা এর মত পিছনে পরতে হয়। সুইচ চালু করলে কাপ আপনি আপনি ভাইব্রেট করবে।

৪. সার্জারি
সাধারণত আমাদ্এর দেশে সার্জারি সহজলভ্য নয়। থাইল্যান্ড, চায়না কিংবা সিংগাপুরে তুলনামূলক কম খরচে এনলার্জ সার্জারি ক্অরা যায়। এতে নিজ্জের ইচ্ছা অনুযায়ী সাইজ বাড়ানো সম্ভব। এতে তেমন কোন সুমস্যা হয়না। তবে খরচের বিবেচনায় এ পদ্ধতি অনেকের কাছে গ্রহণযোগ্য না হলেও এটি নিতম্বের পার্মানেন্ট ভাবে নিদ্রিষ্ট শেপ সাইজ দিয়ে থাকে।

৫. ব্যায়াম
মাটিতে সোজা হয়ে শুয়ে পরুন। হাত ২টো কাঁধ বরাবর ছড়িয়ে দিন। এবার হাঁটু ভাজ করে পায়ের পাতার উপর ভর দিয়ে হিপ তুলুন আর নামান এইভাবে ১০ বার এর পর হিপ তুলে ২০ গুনুন। এই পুরোটা ১০-১৫ বার করবেন।

উপুর হয়ে শুয়ে পরুন। ২ টো হাত মুখের থুতনির নিচে রাখুন। এবার ১টা করে পা হাটুঁ ভাজ করে পিছনের দিকে চাপ দিন দেখবেন হাঁটু যেন মাটি থেকে উঠে না যায়। একবার বাঁ পা আর একবার ডান পা এইভাবে ২০ বার। এবার এক সঙ্গে ২টো পা ২০ বার করুন। সামনের থেকে পিছনের দিকে বেশী চাপ দেবেন। এইভাবে পুরো সেট টা ৫-৬ বার করবেন।পা জোড়া করে সোজা হয়ে বসুন। ২টো হাত একসঙ্গে কাত হয়ে বাঁদিকে মাটি স্পর্শ করুন, এবার ডান দিকের মাটি স্পর্শ করুন। এইভাবে ২০ বার।

ঘরের কাজ
নিয়মিত যে কোনোভাবে শরীরচর্চা করলে অবশ্যই তার ফল পাওয়া যায়৷ আর তাই সুন্দর ফিগারের ক্ষেত্রেও এর ব্যতিক্রম হয় না৷ স্বাস্থ্যকর খাওয়া-দাওয়ার ব্যাপারে একটু সচেতনতা আর পাশাপশি কিছুটা হাঁটাহাটি বা বাড়ির কাজই করে দেবে যে কেউকে সুন্দর ফিগারের অধিকারী৷ ঘরের কাজগুলো যদি নিজেই নিয়ম করে ঠিকমতো করে ফেলা যায়, তাহলে কিন্তু দুটোই সম্ভব৷ অর্থাৎ বাড়ি-ঘর পরিষ্কারের সঙ্গে সঙ্গে তা একই সঙ্গে স্বাস্থ্যকরও হলো, আবার শরীরও সুন্দর হলো৷ বিশেষ করে মেঝে বা সিঁড়ি মুছতে গেলে স্বাভাবিকভাবেই পেটে প্রচণ্ড চাপ পড়ে, ফলে পেটের মেদ সহজেই কমে যায়৷ নিয়ম করে মেঝে মুছলে পেট মসৃণ হয় আর কোমরের আকারও হয় সুন্দর৷

লাইফস্ট্যাইল পরিবর্তন
যত যাই করুন না কেন, অবশ্যই পর্যাপ্ত ঘুমাবেন ও বিশ্রাম নেবেন। বিশ্রামের অভাবে আমাদের শরীরের নানান জায়গায় বিচ্ছিরি মেদ জমতে থাকে। তবে বিশ্রাম নেয়া মানে দিনরাত বসে থাকা নয়, সেটাও খেয়াল রাখবেন। সেই সাথে পান করবেন প্রচুর পানি। মেদ কমাতে ও আকর্ষনীয় ফিগার করতে এর জুড়ি মেলা ভার। একই সাথে কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার কমিয়ে প্রোটিন বেশী খাওয়া শুরু করুন।

Girls from that age should wear bra - যে বয়স থেকে মেয়েদের ব্রা পরা উচিত

10:45 AM 0

যে বয়স থেকে মেয়েদের ব্রা পরা উচিত 

মেয়েদের শারীরিক বৃদ্ধির সাথে সাথে চলাফেরা, আচার আচরন পরিবর্তিত হতে থাকে। বয়ঃসন্ধিক্ষনের এ সময়ে তারা নিজেদের বিভিন্ন শারিরীক পরিবর্তন নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়ে। সাধারণত স্কুল, শপিংমল, রাস্তাঘাটে এ বয়সের মেয়েদের দিকে অনেকেই শারীরিক অংগপ্রত্যঙ্গ এর দিকে দৃষ্টি দেন, আবার সমবয়সী কিছু মেয়েদের এ সময় থেকে ব্রা পরতে দেখেও অনেকে চিন্তিত হয়ে পড়েন তার ব্রা পরা উচিত কিনা। এ বয়সে মা বা অভিভাবক সমতুল্য কারও কাছে ব্রা নিয়ে কথা বলা মেয়েদের কাছে শুধু লজ্জার ই নয় অস্বস্তিকরও বটে। তাই মায়েদের উচিত হবে বয়োঃসন্ধিকালে এসব বিষয়ে মেয়েদের সাথে কথা বলা, বন্ধুত্বসুলভ আচরন করা।

সাধারনত আমাদের দেশের মেয়েদের ১২-১৩ বছর বয়স থেকেই স্তনের বৃদ্ধি আরম্ভ হয়। স্তনের এ বৃদ্ধিকে থেলার্কি বলা হয়ে থাকে। কিন্তু এই ১২-১৩ বছরেই ব্রা পড়া উচিত কিনা? উত্তর হল না। স্তন স্বাভাবিক ভাবে যাতে বাড়তে পারে সে জন্য কয়েকবছর পর থেকে ব্রা পড়তে দেওয়া উচিত। সাধারণত মেয়েদের স্তন সাইজ ৩২ বা ৩২+ থেকে ব্রা পরার জন্য বলা হয়ে থাকে। আমাদের দেশের মেয়েদের ক্ষেত্রে সাধারনত নবম দশম শ্রেণী থেকে অনেক অভিভাবক ব্রা ব্যবহারের জন্য বলে থাকেন। তবে সব ক্ষেত্রে এমন টা করা উচিত নয়। সাধারণত স্তন ৩২ বা ৩২+ সাইজ হলে স্তন একটা নিদ্রিষ্ট শেপ সাইজে আসে প্রাকৃতিক ভাবে। এসময় ব্রা পরতে দেওয়া উচিত। এরপর স্তন ঝুলে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে তাই ব্রা পরতে হয়।

প্রথম ব্রা কেনার আগে কয়েকটা বিষয় মাথায় রাখা উচিত সঠিক সাইজ, শেইপ ও আরামদায়ক কাপড়ের তৈরি হওয়া আবশ্যক। প্রথমে স্তনের সঠিকভাবে মাপ নিতে হবে, কারন ব্রা সঠিক মাপের না হলে দু স্তনের আকার আকৃতি অসামঞ্জস্য হয়। ব্রা কেনার জন্য মায়েদেরকেই এসব বিষয়ে খেয়াল করতে হবে। সাধারণত স্পোর্টস ব্রা কেনা উত্তম, এগুলো সাধারণত সুতি কাপড়ের হয়ে থাকে। তাছাড়া ভাল আরামদায়ক কাপড়ের পুশ আআপ ব্রা হতে পারে প্রথম ব্রা। ক্লাস কিংবা বাসায় সবসময় এগুলো ব্যবহার করা যায়। এগুলোর কাপ, ব্যান্ড, স্ট্রাপ বেশ ভাল ভাবে স্তনকে আগলে রাখতে সক্ষম। খুব বেশি ডিজাইন করা ব্রা এ বয়সের জন্য না কেনা উত্তম। রংয়ের ক্ষেত্রে সাদা ও কালো পছন্দ করা যেতে পারে। তবে কালো রংয়ের ব্রা গরমকালে না পরা উত্তম, কারন এরা তাপ শোষণ করে। এতে স্তন ঘেমে স্তনে বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগ দেখা দিতে পারে।

আমাদের দেশের প্রেক্ষিতে সাধারণত একজন প্রাপ্তবয়স্ক নারীর স্বাভাবিক স্তন সাইজ ধরা হয় ৩৪-৩৬, স্তন সাইজ ৩৪-৩৬ হলে ব্রা চেঞ্জ করা যেতে পারে, এসময় পুশ আপ ব্রা কিংবা ডেমি কাপ ব্রা ব্যাবহার করা যেতে পারে। তবে স্তনের সাইজ ৩৮+ হলে ভাল মানের সাপোর্টিভ ব্রা পরতে হবে নইলে স্তন ঝুলে যাওয়ার পাশাপাশি শেপ নষ্ট হওয়ার সমুহ সম্ভাবনা থাকে। খেয়াল রাখতে হবে, সাধারণ আটপৌরে ব্যবহারের জন্য প্যাডেড দেওয়া ফোমিং ব্রা ব্যবহার করা অনুচিত। এতে স্তনে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে। অন্যের অনুকরনে নয় সঠিক সময় জেনে ব্রা পরা উচিত। এসব বিষয়ে মেয়ের সাথে মা, বড় বোন কিংবা অভিভাবকদের বন্ধুত্বসুলভ আচরন কোমলমতী মেয়েদের নিজের প্রতি অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসী করে তোলে।

কিভাবে মাপবেন আপনার স্তন-এর সাইজ?

মজার বিষয় হলো অনেক মেয়েরাই নিজের মাপ জানেন না। ফলে সঠিক মাপের ব্রা নিয়ে দ্বিধা দ্বন্দ্বে পড়ে যান। নিচের পদ্ধতি অনুযায়ী ছবির সাথে মিলিয়ে নিজের সাইজ নিজেই বের করতে পারেন।

A. প্রথমে স্তনের ঠিক নিচেই আলতো ভাবে ফিতা ধরুন। ফিতা ও শরীরের মাঝে এক আঙ্গুল পরিমাণ ফাঁকা রেখে পুরো ঘেরের মাপ নিন। ৩০, ৩২, ৩৪, ৩৬, ৩৮ যাই হোক যদি আপনার মাপটি বেজোড় সংখ্যায় আসে তবে ৫ ইঞ্চি যোগ করুন, আর জোড়সংখ্যায় আসলে ৪ ইঞ্চি যোগ করুন। আর এটাই হবে আপনার প্রকৃত ব্যান্ড সাইজ। যেমন স্তনের নিচের মাপ পেলে ২৯ ইঞ্চি, তাহলে ৫ ইঞ্চি যোগ করুন=৩৪ ইঞ্চি। আর এই মাপ যদি ৩২ ইঞ্চি হয় তবে ৪ ইঞ্চি যোগ করুন= ৩৬ ইঞ্চি হবে আপনার ব্যান্ড সাইজ।

B. এবার স্তনের সর্বোচ্চ স্ফিত অংশে ফিতা ধরে মাপ নিন। এই মাপ থেকে সাইজ-এর মাপ বাদদিলেই আপনার কাপ সাইজ বেরিয়ে আসবে। যেমন আপনার সাইজ ৩৪, আর স্তনের মাপ এলো ৩৭। তাহলে আপনার ব্রার সাইজ ৩৪ সি। প্রতি ইঞ্চিতে এক সাইজ বেড়ে যায়। ১”= এ, ২” = বি, ৩”= সি. ৪”=ডি ইত্যাদি।

মনে রাখবেন স্তন সাইজ মাপার সময় মোটা কাপড়ের উপর থেকে কখনওই মাপ নেবেন না। এতে সঠিক মাপ পাবেন না।

সঠিক ব্রা বেছে নিতে মনে রাখুন ৯টি নিয়ম

১) ব্রা এর কাপের চাইতে ফিতার সাইজ কে গুরুত্ব দিন
ব্রা-এর কাপ সাইজের সাথে এর ফিতার সাইজের একটা সম্পর্ক আছে। তাই কোন ব্রা কেনার সময় ফিতার সাইজটাও দেখে নিন।

২) পিঠের হুক দেখে কিনুন
প্রায় সব ব্রা-তেই হুক লাগানো ফিতা থাকে। পেছনে সেই হুক লাগিয়েই ব্রা পরা হয়। ব্রা কেনার সময় দেখে নিন সেই হুক লাগানোর অনেক গুলো ঘর আছে কিনা। যে ব্রা গুলোতে হুক লাগানোর জন্য একাধিক ঘর আছে সেগুলো কেনাই ভালো।

৩) পেছনে চওড়া ফিতা
ব্রা কেনার সময় অবশ্যই দেখে নিবেন পেছনের ফিতা বা বেল্ট যেন খুব বেশি চিকন না হয়। বিশেষ করে ওজন বেশি নারীরা চওড়া ফিতা দেখে ব্রা কিনুন।

৪) ব্রা তৈরির উপাদান
এটা একটা অত্যন্ত জরুরী বিষয়। সিনথেটিক ব্রা নিয়মিত পরলে নানা রকম ত্বকের অসুখ হতে পারে। সাথে গরমের দিয়ে বাড়তি অস্বস্তি তো আছেই। নিয়মিত পরার জন্য সুতির ব্রা-ই ভালো।

৫) ফিতা টাইট দেখে নিন
ব্রা এর ফিতা খুব বেশি টেনে উঠিয়ে রাখবেন না। অনেকেই ব্রায়ের ফিতা টেনে উঠিয়ে পরেন যাতে ফিতা কাঁধ বেয়ে পড়ে না যায়। কিন্তু এই অভ্যাসের কারণে ব্রা এর ফিতা খুব তাড়াতাড়ি ঢিলে হয়ে যায়। ব্রা কেনার সময় একটু টাইট দেখে কিনুন।

৬। সমান্তরাল থাকা
ব্রার ‘কাপ’ এর উপরের অংশ বুকের সাথে সমান্তরালে থাকবে। ব্রা এবং শরীরের মধ্যে কোনও ফাঁক থাকবে না। আবার বেশি চেপেও থাকবে না যাতে শরীরের কোনও অংশ ফুলে থাকে। যদি এরকম হয় তবে অবশ্যই নতুন মাপের ব্রা পরিধান লরতে হবে।

৭। পেছনের ফিতা সোজা থাকা
ব্রার পেছনের ফিতা যদি সোজা না থাকে তাহলে বুঝতে হবে ব্রার মাপ ঠিক নেই। অনেকসময়ই পেছনের ফিতা উপর দিকে উঠে আসে, এর মানে হচ্ছে মাপ ঠিক হয়নি। পেছনের ফিতা অবশ্যই পিঠের দুই চাকতির নীচে সমান্তরালভাবে থাকবে।

৮। ‘স্ট্র্যাপ’ কাঁধ থেকে খসে পরা
ব্রার বয়স যদি এক বছর বা তার বেশি হয়ে যায় তবে এই সমস্যা হতে পারে। তারমানে অন্তর্বাসেই রয়েছে সমস্যা। স্ট্র্যাপ পেছনের ফিতা থেকে সামনের কাপের মধ্যে সামঞ্জস্য রেখে আরামদায়ক অনুভূতি দেয়। আর ব্রা কে সঠিক জায়গায় থাকতে সাহায্য করে।
যেখানে সেখানে কাঁধ থেকে ব্রার ফিতা খসে পড়াও অস্বস্তিকর বিষয়। ঘাম ও শরীরের উত্তাপের কারণে ইলাস্টিকের কার্যকরিতা কমতে থাকে। যদি বেশ কয়েকদিন ধরে এই সমস্যা দেখা দেয় তাহলে নতুন ব্রা কিনুন এখনই।

৯। আকার ছোট বড়
ব্রা সঠিক আকারের পাশাপাশি সঠিক মাপেরও হতে হবে। তবে এটা শরীরের গঠনের উপর নির্ভর করে। অনেক মহিলারই একটি স্তন থেকে অন্য স্তন একটু ছোট বা বড় থাকে, বিশেষ করে ডান স্তনটি সাধারণত বাম স্তন থেকে বড় হয়। এরকম সমস্যা যাদের, প্রায়ই তাদের সঠিক মাপের ব্রা পেতে সমস্যা হয়। এক্ষেত্রে ‘স্ট্রেচি কাপস’ বা টানলে বড় হয় আবার ছেড়ে দিলে আগের মত হয়ে যায় এরকম স্ট্রেচ-কাপড়ের অন্তর্বাস ব্যবহার করলে এ সমস্যার সমাধান পাওয়া যাবে।

আপনার অন্তর্বাস যেভাবে টিকবে বেশিদিন

আপনার অন্তর্বাস যেভাবে বেশিদিন টিকবে। অনেক সাধ করে প্রচুর টাকা খরচ করে অন্তর্বাস কিনলেন, কিনে যদি বেশিদিন পরতেই না পারলেন, তা হলে কী লাভ বলুন তো ! অন্তর্বাস প্রত্যেক নারীর নিত্যদিনের প্রয়োজনীয় সঙ্গী। আর অন্তর্বাস সবসময় একটু ভালো কোয়ালিটি ও দামি পরা উচিত। সস্তার অন্তর্বাস মোটেই সুস্বাস্থ্যকর নয়। তাই বেশিরভাগ নারীই নামীদামি ব্রান্ডের ব্রা বা অন্তর্বাস ব্যবহার করেন। কিন্তু অল্প কয়েকদিনেই যদি ব্রা নষ্ট হয়ে যায়, তা হলে তো সমস্যা। অনেকদিন পর্যন্ত ব্রা ভালো রাখতে হলে, চাই ব্রা সঠিক যত্ন। ব্রা অনেকদিন পর্যন্ত ব্যবহার যোগ্য করে রাখতে কোন কোন বিষয়ে নজর রাখতে হবে, দেখে নিন একনজরে –

১) পিছনের হুক আগে লাগিয়ে তারপর ব্রা পরা অনেকেরই অভ্যাস । এমনটা একেবারেই করা উচিৎ নয় । এতে ব্রায়ের লেস আলগা হয়ে যায়। তাই প্রথমে ব্রা পরুন, তারপর পিছনের হুক লাগিয়ে নিন।

২) ব্রা পরার পর, ভালো করে অ্যাডজাস্ট করে নেওয়া দরকার। তা না হলে ব্রা’র আকার বদলে যাবে।

৩) ব্রা কেনার সময় আয়নার সামনে একবার পরে দেখা ভালো। অনেক সময় বোঝা যায় না, শরীরের গড়ন অনুযায়ী সঠিক ব্রা কেনা হয়েছে কি না। নিজের শরীরের গড়ন অনুযায়ী সঠিক সাইজের ব্রা বেছে নিন।

৪) পোশাকের সঙ্গে সঠিক ব্রা পরাটাও জরুরি। হালকা রঙের পোশাকের নিচে সাদা বা ক্রিম কালারের ব্রা এবং গাঢ় রঙের পোশাকের সঙ্গে গাঢ় রঙের ব্রা বেছে নিন।

৫)অনেকদিন পর্যন্ত ব্রা ব্যবহারের যোগ্য রাখতে চাইলে দরকার সঠিক উপায়ে পরিষ্কার করা। ব্রা অন্য কোনও পোশাকের সঙ্গে পরিষ্কার না করে আলাদা করে পরিষ্কার করুন। ওয়াশিং মেশিনের বদলে হাতে ধুলেই ভালো। তাতে ব্রা অনেকদিন পর্যন্ত ভালো থাকে।

৬) ব্রা পরিষ্কার করার জন্য হালকা ডিটারজেন্ট বেছে নিন। ব্লিচ না ব্যবহার করাই ভালো।

৭) বেশি রোদে কখনও ব্রা শুকোতে দেওয়া উচিত নয়। ছায়ায় বা হালকা রোদে শুকোতে দিন। ভিজে ব্রা শুকোতে আয়রনের ব্যবহার না করাই ভালো।

৮) ব্রা অনেকদিন পর্যন্ত ভালো রাখতে ভাঁজ করে রাখবেন না। আলমারির ড্রয়ারে বা র‍্যাকে স্বাভাবিকভাবে রেখে দিন।

Rules and Benefits of Leap Kiss - লিপ কিস করার নিয়ম ও উপকারি

10:17 AM 0

লিপ কিস করার নিয়ম ও উপকারি



কিস ভীষণ রোমান্টিক এবং আদুরে একটা জিনিস। বলতে গেলে প্রিয়জনকে ভালোবাসার সবচেয়ে মোক্ষম হাতিয়ার। চুম্বনের মাধ্যমেই আপনি আপনার সঙ্গীর প্রতি ভালবাসা, বিশ্বাস এবং ভরসাকে প্রকাশ করতে পারেন। এমনকি তাঁর মনে ভরসা জোগানোর জন্য তাঁর কপালে আপনার ঠোঁটের ছোট্ট একটা স্পর্শই যথেষ্ট। তবে দেশ-কাল আর পাত্র ভেদে কিস বা চুম্বন হতে পারে অনেক রকম। তাই নিম্নে চুম্বনের প্রকারভেদ তুলে ধরা হল।

 Moving Kiss

নতুন স্বামী/স্ত্রী বা খুব সিরিয়াস টাইপের কোন প্রেমিক/প্রেমিকার জন্য এই ধরনের কিস খুবই ভাল। প্রথমেই সঙ্গীকে কিস করুন জাপটে ধরে, এইবার কিস করতে করতে তাকে আস্তে আস্তে পিছনের দিকে ঠেলে দিন যাতে সে প্রায় শোয়া বা আধশোয়া হয়ে যায়। কিন্তু স্থিতি কিংবা গতি, যেকোনো অবস্থায় কিস করতে থাকুন আর ভালবাসুন মনভরে। তবে কিস করার আগে অবশ্যই নিশ্চিত হয়ে নিন আপনার সঙ্গীর পিছনে চেয়ার, বিছানা কিংবা অন্য কিছু আছে কিনা। নতুবা আপনার সঙ্গী পড়ে গিয়ে ব্যাথা পেতে পারে।

Breath Kiss

খুব রোমান্টিক এবং কিছুটা উত্তেজক বলা যেতে পারে এই ধরণের চুম্বনকে। প্রথমে আলতো করে সঙ্গীর ঠোটে ঠোঁট ছোয়ান। তারপর নাক দিয়ে সঙ্গীর উত্তপ্ত নিঃশ্বাস টেনে নিন নিজের কাছে, আর দুঠোঁটের ফাঁক দিয়ে তা আবার পৌঁছে দিন সঙ্গীর ঠোঁটের কিনারায়। অতঃপর ভালবাসা কিছুটা এরোটিক হতে পারে।
 
Trade-Off Kiss

পৃথিবীতে চকলেট, আঙ্গুর কিংবা চেরী এইরকম জিনিসের সবচেয়ে শৈল্পিক ব্যাবহার হয়েছে বোধহয় এই চুম্বনের কারণেই। প্রথমেই মুখে পুরে নিন এই রকম কিছু তারপর কিছুটা খেয়ে তা চালান করে দিন সঙ্গীর ঠোঁটে, যখন আপনার সঙ্গী এটি মুখে পুরে নিবে, তখন আপনার ঠোঁট ছোঁয়ান সঙ্গীর ঠোঁটে। অবশেষে সঙ্গী যখন চকলেট কিংবা চেরী আপনার ঠোঁটে চালান করে দিবে তখন আবার এইটি মুখে পুরে নিন, আবার দিন, আবার নিন। এইভাবে চলতে থাকুক অনেকক্ষণ আঙ্গুর কিংবা চকলেটের শৈল্পিক কার্যক্রম।
 
Surprise Kiss

এধরনের চুম্বন তখনই খাবেন যখন আপনার সঙ্গী ঘুমিয়ে আছে কিংবা এইমাত্র ঘুমোবার উদ্দেশ্যে চোখ বন্ধ করল। সঙ্গীর শরীরে হাত বুলিয়ে দিন আলতো করে আর চুমো দিন ঠোঁটে, চাইলে আলতো করে কামড়ও দিতে পারেন। চুমো খেতে পারেন সঙ্গীর চোখেও গভীর ভালবাসা কিংবা মমতায়। হঠাৎ এইরকম ভালোবাসায় আপনার সঙ্গী কিছুটা Surprised তো হবেই সাথে আপনাকেও চুমো খাবে।
 
Spiderman Kiss

নাম দেখে আশ্চর্য হওয়ার কিছু নেই। উপর থেকে মাথা নিচের দিকে রেখে প্রেমিকাকে কিস করা ঝুলন্ত স্পাইডারম্যানের কথা মনে আছে তো?? ওইটাই স্পাইডারম্যান কিস। আপনি স্পাইডারম্যানের মত ঝুলাঝুলি না করেও এই কিস করতে পারবেন আপনার প্রেমিকা/স্ত্রীকে। ধরুন, প্রেমিকা/স্ত্রী বসে আছে চেয়ারে। আপনি চেয়ারের পিছন থেকে এসে প্রেমিকাকে স্পর্শ করেলেন আর মুখ ঘুরিয়ে নিয়ে আসেন প্রেমিকা/স্ত্রীর মুখ বরাবর আর ঠোঁটে ছোঁয়ান ঠোঁট। অথবা বিছানার একপ্রান্তে, বিশেষ করে নিচের দিকে আপনার প্রেমিকা/স্ত্রীকে শোয়ান। এরপর আপনি বিছানার উপর দিকে এসে উল্টো হয়ে আপনার মুখটি আপনার প্রেমিকা/স্ত্রীর মুখ বরাবর রাখুন আর কিস করতে থাকুন স্পাইডারম্যানের মত। ব্যাস হয়ে যাবে স্পাইডারম্যান কিস।
 
Allover Kiss

প্রথমে সঙ্গীর কপালে চুমো দিন। তারপর নাক, গাল, ঠোঁট, গলাতে চুমো খেতে থাকেন ধীরে ধীরে আর সঙ্গীকে কানে কানে বলেন কত ভালবাসেন তাকে। দেখুন সঙ্গীও কতটা ভালবেসে জড়িয়ে ধরে আপনাকে। তবে একটা কথা। চুমো খালি ঠোঁটেই খেতে হবে এমন কোন বাধ্যবাধকতা নেই। তাই এই চুম্বনটির নাম Allover Kiss.
 
Ear Sealing Kiss

এই চুম্বনটি অনেক স্পেশাল কোন দিনের জন্য জমিয়ে রাখুন। বিশেষ দিনে প্রেমিকা/স্ত্রীর কানের পাশে মুখ নিয়ে বলে ফেলুন যে তাকে অনেক ভালবাসেন আর সারাটা জীবন তার হাতে হাত রেখেই কাটাবেন। অতঃপর কানে একটি চুমো দিয়ে সিলগালা করে দিন আপনার ভালোবাসার এই মেসেজ।
 
Butterfly Kiss

এটি শুধুমাত্র বিবাহিত দম্পতিদের জন্য। আপনার সঙ্গী আর আপনি যখন নিত্যদিনের স্বাভাবিক কাজ কর্ম করছেন তখন হঠাৎ সঙ্গীকে জড়িয়ে ধরুন। দুহাতে তার মুখ চেপে ধরে তার নাকে নাক ঘষুন, এরপর ঠোঁটে ঠোঁট।

French Kiss

পৃথিবীতে সবচেয়ে জনপ্রিয় চুমো। এটি সম্পর্কে বলার কোন প্রয়োজনও নেই। এই চুমো সম্পর্কে আপনারা অনেকেই জানেন। তবে ফেঞ্চ চুম্বনের সময় রক্তপাত যেন না হয় সেদিকে খেয়াল রাখা উচিত। কারণ এর ফলে আপনি যার সাথে কিস করছেন, তার যদি এইডস থাকে, তাহলে চুম্বনের সময় রক্তপাত হলে আপনার এইডস হবার সম্ভাবনা শতভাগ। বিশেষ করে ফ্রেঞ্চ চুমোতে উভয়ের ঠোঁট কেটে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই এধরণের চুমোতে সাবধানতা অবলম্বন করুন।

ভালবাসা প্রদর্শন করার জন্য তাঁর ঠোঁটে একটা চুম্বই অনেক কিছু বলে দিতে সক্ষম। কিন্তু আপনার সঙ্গীকে চুম্বন করার আগে এই কথাগুলি অবশ্যই মাথায় রাখা দরকার।

১. মুখের দুর্গন্ধ

যদি আপনার মুখ থেকে খারাপ গন্ধ বের হয়, তাহলে তা আপনাদের একাকী মুহূর্তটিকে নষ্ট করে দিতে পারে। তাই চুম্বন করতে যাওয়ার আগে ভালো ভাবে ব্রাশ করে মাউথ ফ্রেসনার লাগিয়ে তবেই যান। তাহলে আর কোনও সমস্যা হবে না।

২. গায়ে পারফিউম লাগান

চুম্বনের সময় আপনার গায়ের সুগন্ধ থাকা খুব দরকার। কারণ চুম্বনের Kiss সময় আপনার গায়ের গন্ধ আপনার সঙ্গীর নাকে যাবে। তাই আপনি যদি এমন কোনও ভালো গন্ধযুক্ত পারফিউম লাগান তাহলে তা আপনার সঙ্গীকে অনেক বেশি আকর্ষণ করতে সক্ষম হবে।

৩. সহমতের ওপর জোড় দিন

চুম্বন Kiss করলেও অবশ্যই আপনার সঙ্গীর মত নিন। যদি আপনার সঙ্গী মত না দেন তাহলে তার কোনও দরকার নেই। কারণ এই ক্ষেত্রে আপনার সঙ্গে, সঙ্গীর মত থাকাটাও খুবই জরুরি।

৪. চোখ বন্ধ করুন

গাঢ় এবং উৎসাহী প্রেমিক-প্রেমিকাদের চুম্বনের সময় চোখ বন্ধ করার কোনও দরকার পরে না। কারণ চুম্বন এবং ভালবাসা যদি সত্যিকারের হয়ে থাকে তাহলেই চুম্বন মন থেকে হয়ে থাকে। এর জন্য আলাদা করে চোখ বন্ধ করার কোনও দরকার পরে না। কারণ চোখ স্বয়ংক্রিয়ভাবেই বন্ধ হয়ে যায়।

৫. জোর করবেন না

যদি আপনার সঙ্গী partner বেশি সময় ধরে চুম্বনে সাবলীল না হন তাহলে তাঁকে জোড় করার কোনও দরকার নেই। তিনি যাতে স্বাছন্দ্যবোধ করেন তাই করবেন।
কিসের উপকারিতা

চুমুর মাধ্যমে মিলতে পারে ৫ ধরনের স্বাস্থ্যগত উপকারিতা। এগুলো জেনে নিন।

১. বন্ধন সুদৃঢ় করে : দম্পতিদের মধ্যে সম্পর্ক আরো সুদৃঢ় করে লিপ কিস। চুমুর সময় উভয়ের দেহে অক্সিটোসিন হরমোন নিঃসৃত হয় যা বন্ধন দৃঢ় করে।

২. যৌন আকাঙ্ক্ষা বৃদ্ধি করে : মানুষের নানা সমস্যা দূর করে যৌনতা। এতে আত্মবিশ্বাস বাড়ে এবং হৃদযন্ত্রের দেখভাল করে। আর যৌনতায় আকাঙ্ক্ষা বৃদ্ধি করে চুমু।

৩. রোগ-বালাই দূর করে : বিজ্ঞানীরা বলেন, চুমুর মাধ্যমে দুজনের মধ্যে সুষ্ঠু বিপাকক্রিয়া শুরু হয়। বিশেষ করে চুমুর মাধ্যমে যদি ঘটনা যৌনতার দিকে গড়ায়, তবে বহু ক্ষতিকর ভাইরাসের পতন ঘটে।

৪. সুখী করে তোলে : চুমুর মাধ্যমে এন্ডোফিনস এবং এন্ডোরফিনস হরমোনের ক্ষরণ ঘটায় যা মানুষকে সুখী করে তোলে। অর্থাৎ, চুমুর মাধ্যমে মানুষ সুখকর অনুভূতি পায়।

৫. ব্যথা দূর করে : চুমুর কারণে দেহে অ্যান্ড্রেনালাইন হরমোনের ক্ষরণ ঘটে। এই হরমোন ব্যথা নাশ করে। চুমুর মাধ্যমে মাথাব্যথার মতো যন্ত্রণা থেকে মুক্তি মেলে।

কিসের অপকারিতা

উপকারিতার পাটাপাশি চুমু খাওয়ার ক্ষতিকর দিকও রয়েছে। চুমুতে ভালোবাসা বাড়ে, ভালোবাসা ছড়ায় এমনি জানা ছিল, কিন্তু চুমুর মধ্যে দিয়ে ব্যাকটেরিয়ার আদানপ্রদান হয় তা কি জানা আছে? নতুন এক গবেষণা বলছে মাত্র ১০ সেকেন্ডের গভীর চুমুতে ৮ কোটি ব্যাকটেরিয়া একজনের লালার সঙ্গে অন্যজনের মুখে প্রবেশ করে। যে যুগল দিনে যতবার বেশি চুমু খায় তাদের মুখের মধ্যের মাইক্রোব্যাকটেরিয়ার তত বেশি মিল থাকে।

নেদারল্যান্ডসের অরগানাইগেশন ফর অ্যাপলায়েড সায়েন্টিফিক রিসার্চের গবেষক রেমকো কোর্ট আমস্টারডামের মাইক্রোপিয়া (পৃথিবীর প্রথম মাইক্রোবসদের মিউজিয়াম)-এর সঙ্গে যৌথভাবে ২১ জনের যুগলের উপর একটি পরীক্ষা চালিয়েছেন। প্রাথমিকভাবে চুমু খাওয়ার সময় তাদের আচরণ, কত ঘন ঘন তারা চুমু খান এই সব প্রশ্ন সহ একটি তালিকা পূরণ করতে দেওয়া হয়েছিল এই ৪২জনকে। এরপর প্রতি যুগলের যেকোনো একজনকে বেছে নিয়ে বিশেষ একধরণের ব্যাকটেরিয়া ভর্তি প্রোবায়োটিক পানীয় খেতে দেওয়া হয়েছিল। এরপর তাদের সঙ্গি বা সঙ্গিনীকে ঘন চুমু খেতে বলা হয়। একবারের ঘন চুমুর পর দেখা গেছে যিনি ওই পানীয় খাননি তার মুখের লালার মধ্যে প্রোবায়োটিক ব্যাকটেরিয়ার (ক্ষতিকারক নয় এমন ব্যাকটেরিয়া)সংখ্যা তিনগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। হিসাব করে দেখা গেছে মাত্র ১০ সেকেন্ডের মধ্যে একজনের মুখ থেকে অন্যজনের মুখে কমবেশি আট কোটি ব্যাকটেরিয়া প্রবেশ করেছে। কোর্ট জানিয়েছেন তাঁদের এই পরীক্ষা শেষে দেখা গেছে যে যুগল যত ঘন ঘন নিবিড় চুমু খান তাদের লালার মাইক্রোবায়োটা (ব্যাকটেরিয়া বসতি) একই রকম হয়। গড়ে দিনে অন্তত ৯ বার চুমু খেলে মুখের মাইক্রোবায়োটা একই রকম হয়ে যায়। মানুষের শরীরে গড়ে ১০০ ট্রিলিয়ন উপকারী মাইক্রোঅরগানিসম থাকে। এই মাইক্রো-অরগানিজম খাবারের পাচন, পুষ্টি সংশ্লেষ ও রোগপ্রতিরোধে অপরিহার্য। মুখের মধ্যে কমবেশি ৭০০ ধরনের ব্যাকটেরিয়া থাকে।

Friday, June 15, 2018

Will you understand the sex before marriage? - বিয়ের আগে যৌন মিলন বা সেক্স করলে স্বামী কি সেটা বুঝতে পারবে?

1:59 AM 0
বিয়ের আগে যৌন মিলন বা সেক্স করলে স্বামী কি সেটা বুঝতে পারবে? 

 বিয়ের পূর্বে স্ত্রী অন্য কারো সাথে যৌন মিলন বা সেক্স করেছে কিনা তা বুঝার উপায় কি - ছেলেই এই ধরণের প্রশ্ন করে থাকে। আবার অনেক মেয়েও প্রশ্ন করে থাকে - কোনো মেয়ে বিয়ের আগে ২বার সেক্স করলে বিয়ের পর তার স্বামী কি বুঝতে পারে?

এটা আপনার যোনিদ্বারের উপর নির্ভর করবে। দুই বার সঙ্গম করার ফলে আপনার যোনিপথ যদি সরু হয়ে যায় তাহলে আপনার স্বামী বুঝতে বাকী থাকবে না যে আপনি বিবাহের পূর্বে সঙ্গম করেছেন। কেননা কম বেশি সবাই জানে যে প্রথম সঙ্গমে স্বামী–স্ত্রীর উভয়রই কষ্ট হয়। এবং প্রত্যেক ছেলে মেয়ে জানে যে প্রথম সঙ্গমে সতিচ্ছেদ ছেড়ার কারণে সামান্য রক্তপাতও হয়।

আবার অনেক ক্ষেত্রে পূর্বে সঙ্গম না করার কারণেও প্রথম মিলনে রক্তপাত নাও হতে পারে। কেননা খেলাধুলার কারণেও সতীচ্ছেদ ছিড়ে যেতে পারে। এটা আপনার স্বামী জানে তাহলে প্রথমে সন্দেহ নাও করতে পারে কিন্তু এটা যদি সে না জানে তাহলে আপনি প্রথমেই সন্দের তালিকায় চলে যাবেন।

তারপর হচ্ছে কয়েকবার সঙ্গম করার ফলে যোনি পথ ফ্রি হয়ে যাওয়া। প্রথম কয়েকবার মিলনে পুরুষাঙ্গ যোনিপথে চলাচল করতে কিছুটা বেগ পেতে হয় কিন্তু পরবর্তীতে সেটা আর থাকে। তখন যোনি পথ ফ্রি হয়ে যায় যার কারণে যোনিপথে পুরুষাঙ্গ অনায়াসে চলাচল করতে পারে।

এখন এটা যদি আপনার ক্ষেত্রে হয়ে যায় তাহলে আপনার স্বামীকে বুঝতে বাকী থাকবে না কিন্তু এটা যদি আপনার ক্ষেত্রে না হয় তা হলে হয়ত বেঁচেই গেলেন। আর যদি সে বুঝতে পারে তাহলে সংসারে অশান্তি নেমে আসতে পারে। কেননা অবৈধ সম্পর্কের ফলাফল ভালো হয় না সেটা বাস্তবে প্রমাণিত। আপনার যদি ভাগ্য ভালো হয় তাহলে আপনি দুনিয়া যাত্রা থেকে হয়ত রেহায় পেতে পারেন। কিন্তু পরকালে আমানতের খেয়ানত করার জন্য আল্লাহর কাঠগড়ায় আপনাকে জবাব দিহি করতে হবে। সময় তো ফুরিয়ে যায়নি? আল্লাহর কাছে ফানাহ চান নিশ্চয় আল্লাহ আপনাকে সাহায্য করবেন।

@Way2themes

Follow Me